বরগুনার পৌর মেয়র, নগরপাল শাহাদত হোসেন, মানবতার কাজে যিনি রাজনীতি বোঝেন না। বোঝেন সরল পথ, খোঁজেন দুঃখ দুর্দশা থেকে মুক্তির পথ।সেবার কাজে যিনি স্বজনপ্রীতি বোঝেন না, মায়ার বন্ধনে সবাইকে নিয়ে সুখি থাকতে চান, মানুষের উপকারে নিয়োজিত থাকাই যার একান্ত ইচ্ছা, তার নাম শাহাদত হোসেন।দরিদ্র নিপীড়িত মানুষের প্রয়োজনে যিনি রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক সম্প্রীতির লক্ষে কাজ করে যাচ্ছেন অবিরাম।
প্রশাসন যখন আইনের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে খাল উদ্ধার করতে বাস্তুহারা ছিন্নমূল বস্তি অপসারণ করেন, জনগণের বন্ধু মেয়র শাহাদত এগিয়ে আসেন তাদের পুনর্বাসন করার আন্দোলনে।
অবৈধতা নয়, জনগণের ন্যায্য দাবি আদায়ের কাজে মেয়র শাহাদতের বলিষ্ঠ কন্ঠস্বর সদাজাগ্রত।
ন্যায়নীতির প্রতিষ্ঠা লক্ষে, জনগণের পক্ষে তিনি সার্বক্ষণিক পাশে থাকেন পৌরবাসীর।
টিভির পর্দায়, গোলটেবিল সেমিনার, রাজনৈতিক মঞ্চ বা রাজপথে, যখন যেখানে সুযোগ আসে, মেয়র শাহাদত হোসেন মানুষের অধিকার নিয়ে কথা বলেন। আজন্ম মানবদরদী লোকটি জীবন উৎসর্গ করেছেন মানুষের কল্যাণে।
যখন তিনি মেয়র ছিলেন না। তখনও গরীবের বন্ধু ছিলেন। হাজার হাজার সেবাগ্রহীতা তখনো তার কাছে ভীড় জমাতো। কখনোই কেউ ফিরে আসে নি খালি হাতে।
মেয়র নির্বাচিত হবার পর মানবকল্যানের পথচলা আরো সুদৃঢ় হয়েছে।
পরিবার পরিজনের প্রতি তাঁর যতটা মায়া ভালবাসা যত্ন কিংবা স্নেহ, তদাপেক্ষা পৌরবাসীর জন্য তাঁর টান কোন অংশে কম নয়।
নিজের মানুষের মত আগলে রাখতে চান সব শ্রেণির, সব পেশার, সব বয়সের মানুষকে।
মেয়র শাহাদত হোসেনের জন্য শুভকামনা, জনকল্যাণে তার পথচলা দীর্ঘতা পাবে এবং তার সকল হৃদয়িক ইচ্ছা মহান আল্লাহ পুর্ণ করুক।
বি: দ্র: –
এই নিপাট ভাল মানুষকে নিয়ে লিখতে গেলে, অনেক সময় অনেক নিন্দুকের কথা শুনতে হয়, তারা বলে, টাকার বিনিময়ে নাকি কলম চলে।
যারা ভালো মানুষের ভালো কাজকে নিয়ে রাজনীতির নষ্ট খেলা বোঝেন, যারা সকল কাজেই দোষ ধরেন, যারা ক্ষমতাকে ব্যবহার করে ফায়দা লুটতে চান, তারাই নিন্দুকসম আচরন করেন। ভালোত্ব বিচার করতে জানাটা জরুরি।
মানুষের খারাপ দিক থাকতেই পারে, তবে কারো যদি ভাল কাজের পরিমাণ বেশি হয়, তাকে সম্মানীত করা, শ্রদ্ধার আসনে বসানো সবারই কর্তব্য।
আতিক রহমান